Monday, 18 December 2023

 

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার ঢাকার সিএমএম আদালত এলাকায়
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার ঢাকার সিএমএম আদালত এলাকায়
ছবি: দীপু মালাকার

ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, পল্টন থানার কয়েকটি মামলার এজাহারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুর নাম রয়েছে। পল্টন থানার একটি মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে ১০ দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেছে পল্টন থানা-পুলিশ।

গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের মধ্যে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। পরদিন ২৯ অক্টোবর এ ঘটনায় রমনা মডেল থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় ওই দিনই বিএনপি মহাসচিবকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ মামলায় গত ২২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর জামিন চেয়ে ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি। আবেদনের শুনানি নিয়ে ৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল দেন। মির্জা ফখরুলকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। রাষ্ট্রপক্ষকে এক সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার ঢাকার সিএমএম আদালত এলাকায়
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার ঢাকার সিএমএম আদালত এলাকায়
ছবি: দীপু মালাকার

এ ছাড়া গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে ঘটা সংঘর্ষের ঘটনায় রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় করা পৃথক ১০ মামলায় জামিন আবেদন গ্রহণ করে তা নিষ্পত্তির নির্দেশনা চেয়ে রিট করেছেন মির্জা.

গত বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করার পর বিকেলে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে জমা দেওয়া হয়।

Sunday, 10 December 2023

আলাপ ব্যবহার করুন

  


আজকালের এই যুগে প্রবেশ করে আমরা যেমন অনেকগুলো সুবিধা ভোগ করতে সক্ষম হয়েছি ঠিক তেমনি ভাবে অনেকগুলো সমস্যারও সম্মুখীন হয়েছি
কেননা বেশ কয়েক বছর আগে যেখানে বাংলাদেশে কলরেটের চেয়ে কলরেট অনেকটাই বেড়ে গছে অধিক হারে।
সুখবর হলো এটাই যে এখন থেকে ৩৫পয়সা/Minuite
রেটে আপনারা সকলে কথা বলতে পারবেন।আর এই সুযোগটি এনে দিয়েছে আমাদের বাংলাদেশেরই সুনামধন্য মোবাইল ফোন কোম্পানি বিটিসিএল।যার অধীনে কাজ করছে গ্রামীনফোন, রবি,টেলিটক ও বাংলালিংকের মতো স্বনামধন্য বেশ কিছু মোবাইল কোম্পানি।
তো আজ আমরা এটাই জেনে রাখব যে কীভাবে আলাপ অ্যাপ এ রেজিষ্ট্রেশন সহ সকল কিছু করবেন এবং কথা দিলাম যে মনোযোগ দিয়ে সকল কিছু পড়ুন, আপনাকে আর দ্বিতীয়বার ইউটিউবের ভুয়া ভিডিও দেখতে হবে না  এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই আলাপ অ্যাপ এ কথা বলা শুরু করে দিন।
প্রথমেই পড়ুন ২০০১ সালের একজন সিটিসেল কোম্পানির সিম ব্যবহারকারীর গল্প(relax);"প্রথম মোবাইল কিনেছিলাম ২০০২ সালে সিটিসেল,
নাম্বার ছিলো; 011820119"
নিজের জন্য প্রথম মোবাইল কিনেছিলাম ২০০২ সালে, মোবাইল সেট ছিলো সিটিসেল মোবাইলের নীচের মডেলটা। নাম্বার ছিলো - 011820119। নাম্বারটা ছিলো পোস্ট পেইড, দাম ছিলো ১৬০০০ টাকা। এই মোবাইলে সুবিধা ছিলো; কলরেট কিছুটা কম ছিলো, সেটটা দেখতে সুন্দর ছিলো। কুমিল্লা বিশ্বরোডের ডায়না টেলিকম থেকে কিনেছিলাম। বিকাল ৩ টা থেকে অপেক্ষা করে রাত ৮ টায় মোবাইল হাতে পেলাম। মোবাইলটা হাতে পেয়ে সে কি আনন্দ 🤗🤗, নিজের মোবাইল নিজের ব্যাক্তিগত নাম্বার সব মিলে আহা সে কি উচ্ছ্বাস সে কি আনন্দ মনের মধ্যে চলিতেছিলো তখন তা বলে বুঝানো যাবেনা🤗🤗! ঐসময়ে মোবাইল কিনার পর ২৪ ঘন্টা লাগতো চালু হইতে। গ্রামীণফোন ৩৳/মিনিটেও কাজ হয়না😭

Let's go to the main point:সমস্ত পদক্ষেপ step-by-step প্রদর্শিত হবে প্রাথমিকভাবে, আপনি Google Play Store থেকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড এবং Access করবেন। প্লে স্টোরে একবার সার্চ বারে আলাপ সার্চ করে ওপেন করুন। এটি খোলার পরে, সেখান থেকে এগিয়ে যান। তারপর, যাচাইকরণের জন্য আপনার ব্যক্তিগত ফোন নম্বর (যেমন, (017) ★★★★★89) প্রদান করুন৷

ফোন নম্বর প্রদান করে, যাচাইকরণ সম্পন্ন করা হবে

Send বোতাম টিপুন এবং আপনার নম্বরে একটি কোড পাঠানো হবে। ইন্টারফেস থেকে, কোড যাচাই করুন. এখন, আপনার NID কার্ডের প্রয়োজন হবে। পরবর্তীতে ক্লিক করুন এবং কার্ড স্ক্যান করতে আপনার ক্যামেরা ব্যবহার করুন। কার্ড জমা দিন এবং এগিয়ে যাবেন. এর পরে, জমা দেওয়ার জন্য কার্ডের বিপরীত দিকটি প্রয়োজন হবে। সাবমিট করার পর Next এ ক্লিক করুন। NID কার্ডের তথ্য প্রদর্শিত হবে। পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার আইডি শীঘ্রই তৈরি হয়ে যাবে। পরিমাণ প্রদান করে এবং confirm বোতামে ক্লিক করে 20 টাকা দিয়ে রিচার্জ করুন। একটি ডেভেলপমেন্ট ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে, যা আপনাকে লিখতে হবে। যাচাইকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নিশ্চিত বোতামে ক্লিক করুন এবং আপনার ডেভেলপমেন্ট পিন নম্বর লিখুন। নিশ্চিত করার পরে, আপনি দেখতে পাবেন যে আপনার কাছে 20 টাকা রয়েছে। আপনি যদি ফিরে যান, আপনি দেখতে পাবেন যে আপনার মায়ের অ্যাকাউন্টেও 20 টাকা রয়েছে। উপরন্তু, আপনার আসল নম্বরটি ব্যক্তিগত রেখে প্রতি মিনিটে 40 পয়সায় কল করার সুযোগ রয়েছে৷
ভেরিফিকেশন হবে ওকে এক্ষেত্রে  একটা ফোন নম্বর দিয়ে দিবেন; continue বাটনে প্রেস করে দেবেন এখনই এখান থেকে হচ্ছে আমি ওকে করে দিলাম ঠিক আছে এখন আমার নাম্বারে একটা কোড চলে আসবে  আমি এখন থেকে Verification    এর মত ইন্টারফেস চলে আসবে  এখন আপনার NID CARD লাগবে. ওকে,এখান থেকে নেক্সট এ ক্লিক করে নেক্সট এ ক্লিক করার পর উপরের অংশটা রয়েছে এখানে ক্যামেরায় কোন একটা ক্লিক দেওয়ার পর আমার ক্যামেরাটা ওপেন হয়ে যাবে ঠিক আছে এটা ওপেন হয়ে যাবে এখন এনআইডি কার্ড টা  স্ক্যান করে নিবো, এখন এটার উপর এটা ঠিক যেই আমার আইডি কার্ড এখান থেকে আমি সাবমিট করে দেই তারপর হচ্ছে এর আইডি কার্ডের উল্টাপাশে।  এখন এখান থেকে এটা কি আমি সাবমিট করে দেই ঠিক আছে এখন আমি কি করে দিচ্ছি এখন দেখেন এনআইডি কার্ডের ইনফর্মেশন আছে সবগুলো কিন্তু চলে এসেছে
ঠিক আছে এখন  নেক্সট বাটনে ক্লিক করে দেবেন। আবার নেক্সট বাটনে একটা ক্লিক করে দিবেন  তো  কিছুক্ষণের মধ্যে আমার আইডিটা  কিন্তু ক্রিয়েট হয়ে যাবে এখন আমি ওকে থে প্রেস করে দিলাম এখন আমি Allow করে দিলাম Allow করে দেওয়ার পর কিছুক্ষণের মধ্যে দেখতে পাবে না একটাবার ভার্চুয়াল  নাম্বার এখানে শো করবে ঠিক আছে সো আপনারা দেখতে পাচ্ছেন অলরেডি কিন্তু আমাদের অ্যাকাউন্ট Create করা হয়ে গেল.  এখান থেকে 20 টাকা রিচার্জ করব তাই টুকু দিয়ে দিতে হবে দেয়ার পর  কনফার্ম বাটনে ক্লিক করে দিবেন  এখনই এখান থেকে বিকাশ ভেরিফিকেশন কোড চলে আসবে  তা এখনে বসাতে হবে ঠিক আছে আমরা ভেরিফিকেশন করে দেওয়া শেষ এখন আমরা কনফার্ম বাটনে একটা ক্লিক করে দিচ্ছি। এখন  বিকাশের পিন নাম্বারটাও দিয়ে দিচ্ছি আমার পিন নাম্বার দেওয়া শেষ এখন আবার কনফার্ম বাটনে ক্লিক করে দিবেন। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন আমার 20 টাকা কিন্তু রিচার্জ করার শেষ এখন Back চলে আসি.  তাহলে এখান থেকে কিন্তু এখানে আমি যদি আমি যাই আমার হচ্ছে মায়ের একাউন্টে তাহলে কি আমি দেখতে পারব এই যে দেখেন 20 টাকা.

Labels:

Job preperation.এক ছকেই সব চাকরির প্রস্তুতি.চাকরির প্রস্তুতি প্রশ্ন।চাকরির সাধারণ জ্ঞান ২০২৩

 

 Job preperation.এক ছকেই সব চাকরির প্রস্তুতি.চাকরির প্রস্তুতি প্রশ্ন।চাকরির সাধারণ জ্ঞান ২০২৩



সবচেয়ে_বেশি_বার_বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় আগত পশ্নগুলো যা প্রতিবারই আসে 

........................................................................................

. Job preperation 

.এক ছকেই সব চাকরির প্রস্তুতি
.চাকরির সাধারণ জ্ঞান ২০২৩
..........................................................................................

                         
সাহিত্য

১। কাহ্নপা কে ছিলেন? উত্তরঃ কাহ্নপা চর্যাপদের একজন প্রধান কবি। তাঁর রচিত পদের সংখ্যা ১৩ টি।

২। বাংলা ভাষার পূর্ববর্তী স্থরের নাম কী? 

উত্তরঃ অপভ্রংশ।

৩। বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্যের নাম কী? 

উত্তরঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।

৪। দৌলত উজির বাহরাম খানের কাব্যের নাম কী? 

উত্তরঃ লাইলী – মজনু।

৫। ’ইউসুফ – জোলেখা’ কাব্যের রচয়িতা কে? 

উত্তরঃ শাহ মুহাম্মদ সগীর।

৬। আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্যের নাম কী? 

উত্তরঃ পদ্মাবতী।

৭। লালন শাহ কী রচনা করেছেন? 

উত্তরঃ লালনগীতি (বাউলগান)।

৮। মধুসূদন দত্তের মহাকাব্যের নাম কী? 

উত্তরঃ মেঘনাদবধ কাব্য।

৯। রবীন্দ্রনাথের ‘বলাকা’ কাব্যে প্রথম কোন সালে প্রকাশিত হয়? [১০ বিসিএস লিখিত]

উত্তরঃ ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা ১৩২২ সালে।

........................................................................................

             
বাংলাদেশ বিষয়াবলি

১। শালবন বিহার কোথায় অবস্থিত? 

উত্তরঃ কুমিল্লা জেলার ময়নামতি ও লালমাই পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত।

২। উত্তরা গণভবন কোথায় অবস্থিত? 

উত্তরঃ নাটোরের দিঘাপাতিয়া নামক স্থানে অবস্থিত।

৩। পাহাড়তলী কী জন্য বিখ্যাত? 

উত্তরঃ রেলের ইঞ্জিন ও বগি মেরামতের জন্য। এটি চট্টগ্রামে অবস্থিত।

৪। সন্তোষ কী জন্য বিখ্যাত? 

উত্তরঃ কাগমারী সম্মেলন এখানে অনুষ্ঠিত হয়। এটি টাঙ্গাইলে অবস্থিত।

৫। ‘শেষের কবিতা’ কে লিখেছেন? 

উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এটি একটি কাব্যধর্মী উপন্যাস।

৬। ’ব্যাথার দান’ কে লিখেছেন? 

উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম। এটি একটি গল্পগ্রন্থ।

৭। জাতীয় ‘সংহতি দিবস’ কবে? 

উত্তরঃ ৭ নভেম্বর।

৮। জাতীয় ‘শোক দিবস’ কবে? 

উত্তরঃ ১৫ আগস্ট। 

৯। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কখন স্থাপিত হয়?

উত্তরঃ ৬ জুলাই ১৯৫৩ সালে।

১০। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কখন স্থাপিত হয়?

উত্তরঃ ১৯৬১ সালে।

১১। চন্দ্রঘোনা কাগজের কলে কোন প্রধান কাঁচামাল ব্যবহৃত হয়? 

উত্তরঃ বাঁশ ও কাঠ।

১২। পাকশী কাগজের কলে কোন প্রধান কাঁচামাল ব্যবহৃত হয়? 

উত্তরঃ আখের ছোবরা।

১৩। গারো উপজাতীয়রা কোথায় বসবাস করে? 

উত্তরঃ ময়মনসিংহে।

১৪। খাসিয়া উপজাতীয়রা কোথায় বসবাস করে? 

উত্তরঃ সিলেটে।

১৫। পিএটিসি এর প্রধানক কর্মকর্তাকে কী বল হয়? 

উত্তরঃ রেকটর।

১৬। বাংলাদেশ স্কাউটস এর প্রধান কর্মকর্তাকে কী বলে?

উত্তরঃ কমিশনার।

১৭। বাংলাদেশ বিমান সংস্থার নিয়ন্ত্রনকারী মন্ত্রণালয়ের নাম কী? 

উত্তরঃ বেসামরিক বিমান ও পর্য্টন মন্ত্রণালয়।

..........................................................................................

      

⚠️ জাতিসংঘ || United Nations⚠️

▪️জাতিসংঘের মূল ভবনের স্থপতি _ ওয়ালেস কে. হ্যারিসন

▪️জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার একমাত্র এশীয় সম্মেলন _ তেহরান সম্মেলন

▪️জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার প্রথম পদক্ষেপ _ লন্ডন ঘোষণা

▪️জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার প্রথম চুক্তি _আটলান্টিক সনদ

▪️জাতিসংঘ সদন প্রণয়ন করা হয় _ সানফ্রানসিসকো সম্মেলনে

▪️জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য দেশ _ ৫১ টি

▪️জাতিসংঘের সদর দপ্তর _ নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র

▪️জাতিসংঘের ইউরোপীয় সদর দপ্তর _ জেনেভা

▪️জাতিসংঘের মোট ভাষা _ ৬টি

▪️জাতিসংঘের কার্যকরী ভাষা ২টি - (ইংরেজী ও ফরাসী)

▪️জাতিসংঘের প্রথম এশীয় মহাসচিব _ উ-থান্ট ( মায়ানমার)

▪️"ফ্লাসিং মিডোস" হলো নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘের সভাস্থল

▪️জাতিসংঘ গঠনের প্রধান উদ্যোক্তা _ ডি. রুজভেল্ট

▪️জাতিসংঘের মূল সনদের রচিয়তা _ Archibald Macliesh.

▪️জাতিসংঘে সবচেয়ে বেশী চাঁদা দেয় _ যুক্তরাষ্ট্র

▪️জাতিসংঘ দিবস ২৪ অক্টোবর৷

 প্রশ্ন কমন!!

- পাট গবেষণা বোর্ড→ মানিকগঞ্জ

- নদী গবেষণা কেন্দ্র→ ফরিদপুর

- রাবার গবেষণা বোর্ড→ কক্সবাজার

- তাঁত গবেষণা বোর্ড→ নরসিংদী

- চা গবেষণা কেন্দ্র→ শ্রীমঙ্গল, সিলেট

- ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র→ ঈশ্বরদী, পাবনা

- ডাল গবেষণা কেন্দ্র→ ঈশ্বরদী, পাবনা

- গম গবেষণা কেন্দ্র→ দিনাজপুর

- আম গবেষণা কেন্দ্র→ চাঁপাইনবাবগঞ্জ

- মসলা গবেষণা কেন্দ্র→ বগুড়া

- রেশম গবেষণা কেন্দ্র→ রাজশাহী

- বন গবেষণা কেন্দ্র→ চট্টগ্রাম

- পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র→ খাগড়াছড়ি

- ইলিশ মাছ ও নদীর মাছ গবেষণা কেন্দ্র→ চাঁদপুর

- ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট→ জয়দেবপুর, গাজীপুর

- তুলা গবেষণা ইনস্টিটিউট→ যশোর

- আলু গবেষণা ইনস্টিটিউট→ রংপুর

- কলা গবেষণা ইনস্টিটিউট→ রামপাল, বাগেরহাট

- চামড়া গবেষণা ইনস্টিটিউট→ হাজারীবাগ, ঢাকা

- তামাক গবেষণা ইনস্টিটিউট→ রংপুর

- গরু গবেষণা ইনস্টিটিউট→ সাভার

- মহিষ গবেষণা ইনস্টিটিউট→ বাগেরহাট

- ছাগল গবেষণা ইনস্টিটিউট→ সিলেট

- হাঁস-মুরগী গবেষণা ইনস্টিটিউট→ নারায়ণগঞ্জ

- হরিণ গবেষণা ইনস্টিটিউট→ শরণখোলা, বাগেরহাট

- কুমির (মিঠা পানি) গবেষণা ইনস্টিটিউট→ ভালুকা, ময়মনসিংহ

- কুমির (লোনা পানি) গবেষণা ইনস্টিটিউট→ দুলহাজারা, কক্সবাজার

- মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র→ বাকৃবি, ময়মনসিংহ

- পুষ্টি গবেষণা ইনস্টিটিউট→ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

Labels:

মাশরুম চাষ করুন

  


মাশরুম" ব্যাঙের ছাতার মতো এক ধরণের ছত্রাক জাতীয় গাছ। মাশরুম ও ব্যাঙের ছাতা দেখতে একই রকম হলেও এদের মাঝে অনেক পার্থক্য আছে। প্রাকৃতিক পরিবেশে জন্ম নেওয়া কোন কোন মাশরুম বিষাক্ত হয় এবং সেগুলো খাওয়া যায় না। সূর্যের আলোয় প্রাকৃতিকভাবে খুব বেশি মাশরুম জন্মাতে পারে না তাই প্রাকৃতিক উপায়ে খাবারের জন্য বেশি করে মাশরুম পাওয়া যায় না।
 

 বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষকরা মাশরুম অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার। আমাদের দেশের অনেক জায়গায় বিশেষ করে ঢাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, মধুপুর প্রভৃতি স্থানে এখন ব্যবসায়িক ভিত্তিতে মাশরুম চাষ ও বাজারজাত করা হচ্ছে। মাশরুম চাষ করে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বাড়তি আয় করাও সম্ভব। মাশরুম চাষ করতে আবাদী জমির প্রয়োজন হয় না।মাশরুমের ঔষধিগুণ ও নানাবিধি ব্যবহার

বিভিন্ন রোগব্যধিতে মাশরুমের ব্যবহার সুবিদিত। বাত, ব্যথা, জন্ডিস, কৃমি, রক্ত বন্ধ হওয়ার কাজে মাশরুম ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

মাশরুমের জাত:প্রকৃতিতে মাশরুমের কয়েক হাজার জাত রয়েছে যার মধ্যে ৮-১০টি জাতের বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বাংলাদেশের চাষপযোগী মাশরুমের জাতগুলো হলো-

ক্রমিক নং   সাধারণ নাম    ইংরেজী নাম

১ ঝিনুক মাশরুম Clam mushroom

২ দুধ মাশরুম Smooth mushroom

৩ কান মাশরুম Wood ear mushroom

৪ বোতাম মাশরুম Button mushroom

৫ তাপ সহনশীল বোতাম মাশরুম Intensity endure button mushroom

৬ শিতাকে মাশরুম Shitake mushroom

৭ খড় মাশরুম Paddy straw mushroom

 

চাষ পদ্ধতি (ঝিনুক মাশরুম)

বাংলাদেশে বর্তমানে বানিজ্যিকভাবে ঝিনুক মাশরুমের চাষই বেশি প্রচলিত। চাষীদের জন্য স্পন ভর্তি সাবষ্ট্রেট সহ উৎপাদনের জন্য প্রস্তুত পিপি ব্যাগ সরবরাহ করা হয়। সরবরাহকৃত এসব ব্যাগ থেকে চাষীরা ফসল উৎপাদন করে থাকেন। মোটামুটি ৫০০ গ্রাম ওজনের এসব ব্যাগের ভিতরে উৎপাদন হচ্ছে-

১. কাঠের গুড়া = ৬৪%

২. গমের ভূষি = ৩২%

৩. ধানের তুষ =৪%

উক্ত মিশ্রণের সাথে সামান্য পরিমাণ চুন এবং পানি মিশানো হয়। প্যাকেটগুলো খড়ের চাষাবিশিষ্ট বাঁশের বেড়া ও পাকা মেঝের ঘরে কাঠ ও বাঁশের তাকে সারি করে সাজিয়ে রাখতে হবে।অত:পর ব্যাগের দুপাশে অধর্চন্দ্রাকৃত্রির করে কেটে কাটা অংশটির খানিকটা চেছে ফেলে দিতে হবে।চাছার পর ব্যাগটি পরিষ্কার পানিতে ২১-৩০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে।

ব্যাগটি অত:পর পরিষ্কার ফ্লোর বা তারের জালির ওপর আধাঘন্টা সময় উল্টে রাখতে হবে যাতে ভেতরের বাড়তি পানি ঝড়ে যায়।চাষঘরে কাঠের ব্যাক বা বাঁশের মাচায় পরিমিত বিছিয়ে ব্যাগগুলো তার ওপর সারিবদ্ধভাবে রাখতে হবে।বাইরের তাপমাত্রা কম থাকলে ব্যাগের উপর পলিথিন ঢেকে দিয়ে ২/৩ দিন রাখতে হবে যাতে ব্যাগের ভেতরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ সময় ঘরের আর্দ্রতা ৮০% এবং তাপমাত্রা ২৫-৩০০ সে. হওয়া দরকার। ধারনা দিয়ে-

ব্যাগগুলোতে নিয়মিত পানি স্প্রে করতে হবে।পলিথিন ডাকা থাকলে ৩/৪ বার ১০-১৫ মি. সময় ডাকনা সরিয়ে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।২/৩ দিন পর ব্যাগের কাটা অংশ দিয়ে সাদা পিন সদৃশ অংশ দেখা যায়। আরো ২/৩ দিন পর মাশরুম বড় হলে সংগ্রহ করতে হবে।অন্য দুপাশ থেকে অত:পর একইভাবে চেছে দিয়ে পানি স্প্রে করলে নতুনভাবে মাশরুম উৎপাদন হবে।

একটি মাশরুমের ব্যাগ থেকে ৩/৪ বার ফসল তোলা যায়।

পোকা-মাকড় ও রোগবালাই দমন;মাশরুমে মাছির প্রকোপ দেখা দিতে পারে। এজন্য ম্যালাথিয়ন (০.১%) স্প্রে করা যেতে পারে। এছাড়া ফর্মালিডিহাইডে (৪%) তুলা ভিজিয়ে সানস্ট্রেটে ঘসে দিলে সবুজ বাদামী বা নীল মোল্ড দূর হবে।

আরও েপড়ুন 



Labels:

ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি ★ড্রাগন ফল গাছের পরিচর্যা

  ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি

ড্রাগন ফল গাছের পরিচর্যা


ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
ড্রাগন ফল গাছের পরিচর্যা
ছাদে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধত
ি
.....…......…...…..…………………………………………......

পরিচিতিঃড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। ড্রাগন ফলের গাছ এক ধরনের ক্যাকটাস জাতীয় গাছ। এই গাছের কোন পাতা নেই। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সিটিউট (বারি) কতৃক উদ্ভাবিত ড্রগন ফলের নতুন জাতটি হলো বারি ড্রাগন ফল-১ যা দক্ষিণ - পূর্ব এশিয়াতে জনপ্রিয় ফল। এ ফলের আকার বড়, পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় ,শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা এবং রসালো প্রকৃতির । ফলের বীজগুলো ছোট ছোট কালো ও নরম । একটি ফলের ওজন ১৫০ গ্রাম থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।

 ড্রাগন ফল সাধারণত তিন প্রজাতির হয়ে থাকে-

১) লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া। এর খোসার রঙ লাল ও শাঁস সাদা। এই প্রজাতির ফলই বেশি দেখতে পাওয়া যায়।২) কোস্টারিকা ড্রাগন ফল। খোসা ও শাঁস উভয়ের রঙই লাল।৩) হলুদ রঙের ড্রাগন ফল। এই জাতের ড্রাগন ফলের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা।

জাতঃ বাংলাদেশে উদ্ভাবিত জাতগুলো হলো-

বারি ড্রাগন ফল-১, বাউ ড্রাগন ফল-১ (সাদা) ,বাউ ড্রাগন ফল-২ ( লাল ), বাউ ড্রাগন ফল-৩পুষ্টিগুণঃ ভিটামিন সি, মিনারেল এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত।ফলে ফিবার, ফ্যাট, ক্যারোটিণ, প্রচুর ফসফরাস, এসকরবিক এসিড, প্রোটিন ,ক্যালসিয়াম, আয়রন রয়েছে।

প্রতি ১০০ গ্রাম  ড্রাগন ফলে যে পুস্টিমান পাওয়া যায় তা দেওয়া হলো-★পানি- ৮০-৯০ গ্রাম★শর্করা-৯★-১০ গ্রাম★প্রোটিন-০.১৫-০.৫ গ্রাম আঁশ- ০.৩৩-০.৯০ গ্রাম★,খাদ্যশক্তি-৩৫-৫০ কিলোক্যালরি,★চর্বি- ০.১০-০.৬ গ্রামক্যালসিয়াম- ৬-১০ মি গ্রাম★আয়রন- ০.৩-০.৭ মি.গ্রাম★ফসফরাস- ১৬-৩৫ গ্রাম

ক্যারোটিন- (Vitamin A ★থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন সামান্

ভিটামিন- বি-৩ - ০.২ - ০.৪ মি গ্রাম

জমি নির্বাচন ও তৈরিঃসুনিষ্কাশিত উঁচু ও মাঝারি উঁচু উর্বর জমি নির্বাচন করতে হবে এবং ২-৩ টি চাষ দিয়ে ভালোভাবে মই দিতে হবে।

রোপণ পদ্ধতি ও রোপণ সময়ঃসমতল ভূমিতে বর্গাকার বা ষঢ়ভূজাকার এবং পাহাড়ি ভূমিতে কন্টুর পদ্ধতিতে ড্রগন ফলের কাটিং রোপণ করতে হবে। ড্রগন ফল রোপণের জন্য উপযোগী সময় হলো মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য অক্টোবর।

বংশবিস্তারঃঅঙ্গজ পদ্ধতি বা বীজের মাধ্যমে ড্রাগন ফলের বংশবিস্তার হয়ে থাকলেও মাতৃ গুনাগুণ বজাই রাখার জন্য অঙ্গজ পদ্ধতিতে অর্থাৎ কাটিং এর মাধ্যমে বংশ বিস্তার করাই ভালো। কাটিং এর সফলতার হার প্রায় শতভাগ এবং তাড়াতাড়ি ধরে। কাটিং থেকে উৎপাদিত একটি গাছে ফল ধরতে ১২-১৮ মাস সময় লাগে। সাধারণত বয়স্ক এবং শক্ত শাখা ১ থেকে ১.৫ ফুট কেটে হালকা ছায়াতে বেলে দোআঁশ মাটিতে গোড়ার দিকের কাটা অংশ পুতে সহজেই চারা উৎপাদন করা যায়। তারপর ২০ থেকে ৩০দিন পরে কাটিং এর গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে। তখন এটা মাঠে লাগানোর উপযুক্ত হবে। তবে উপযুক্ত পরিবেশে ও প্রয়োজন অনুযায়ী কাটিংকৃত কলম সরাসরি মূল জমিতে লাগানো যায়।

প্রনিং ও ট্রেনিংঃড্রাগন ফল খুব দ্রুত বাড়ে এবং মোটা শাখা তৈরি করে। একটি ১ বছরের গাছ ৩০টি পর্যন্ত শাখা তৈরি করতে পারে এবং ৪ বছরের বয়সী একটি ড্রাগন ফলের গাছ ১শ' ৩০টি পর্যন্ত প্রশাখা তৈরি করতে পারে। তবে শাখা প্রশাখা উৎপাদন উপযুক্ত ট্রেনিং ও ব্যবস্থাপনার ওপর নির্ভর করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১২ থেকে ১৮ মাস পর একটি গাছ ফল ধারণ করে। ফল সংগ্রহের ৪০ থেকে ৫০টি প্রধান শাখায় প্রত্যেকটি ১ বা ২টি সেকেন্ডারি শাখা অনুমোদন করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে টারসিয়ারী ও কোয়ার্টারনারী প্রশাখাকে অনুমোদন করা হয় না। ট্রেনিং এবং প্রনিং এর কার্যক্রম দিনের মধ্যে ভাগে করাই ভালো। ট্রেনিং ও প্রনিংকরার পর অবশ্যই যে কোন ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করতে হবে। তানা হলে বিভিন্ন প্রকার রোগবালাই আক্রমণ করতে পারে।

তৈরীও চারা রোপণঃ.৫ মিটার x ১.৫ মিটার x ১ মিটার আকারের গর্ত করে তা রোদে খোলা রাখতে হবে। গর্ত তৈরির ২০-২৫ দিন পর প্রতি গর্তে ২৫-৩০ কেজি পচা গোবর , ২৫০ গ্রাম টিএসপি, ২৫০ গ্রাম এমওপি, ১৫০ গ্রাম জিপসাম এবং ৫০ গ্রাম জিংক সালফেট সার গর্তের মাটির সাথে ভালো করে মিশিয়ে গর্ত ভরাট করে দিতে হবে। প্রয়োজনে সেচ দিতে হবে। গর্ত ভরাটের ১০-১৫ দিন পর প্রতি গর্তে ৫০ সেমি দূরত্বে ৪ টি করে চারা সোজাভাবে মাঝখানে লাগাতে হবে। চারা রোপণের ১ মাস প থেকে ১ বছর পর্যন্ত প্রতি গর্তে ৩ মাস পর পর ১০০ গ্রাম করে ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হবে।

পরিচর্যাঃগাছা অপসারণ করে নিয়মিত সেচ প্রদান এবং প্রয়োজনে চারপাশে বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। গাছ লতানো এবং ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হওয়ায় সাপোর্টের জন্য ৪ টি চারার মাঝে ১টি সিমেন্টের ৪ মিটার লম্বা খুঁটি পুততে হবে। চারা বড় হলে খড়ের বা নারিকেলের রশি দিয়ে বেধে দিতে হবে যাতে কাণ্ড বের হলে খুতিকে আঁকড়ে ধরে গাছ সহজেই বাড়তে পারে। প্রতিটি খুঁটির মাথাই একটি করে মটর সাইকেলের পুরাতন টায়ার মোটা তারের সাহায্যে আটকিয়ে দিতে হবে। তারপর গাছের মাথা ও অন্যন্য ডগা টায়ারের ভিতর দিতে বাইরের দিকে ঝুলিয়ে দিতে হবে। কেননা এভাবে ঝুলন্ত ডগাই ফল বেশি ধরে ।

সার প্রয়োগঃ

গাছের বয়স বাড়ার সাথে নিম্নলিখিতভাবে সার দিতে হবে***


সেচ ব্যবস্থাপনাঃড্রাগন ফল Plan ও জলাবর্ধতা সয্য করতে পারে না। তাই শুস্ক মৌশুমে ১০-১৫ দিন পর পর সেচ দিতে হবে।এছাড়া ফলন্ত গাছে ৩ বার অর্থাৎ ফুল ফোটা অবস্থায় একবার, ফল মটর দানা অবস্থায় একবার এবং ১৫ দিন পর আরেকবার সেচ দিতে হবে।

রোগ ও বালাই ব্যবস্থাপনাঃফলে রোগ বালাই খুবই একটা চোখে পড়ে না। তাবে কখনো কখনো এ গাছে মূলপঁচা, কান্ড ও গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়।

মূলপচা:গোড়ায় অতিরিক্ত পানি জমে গেলে মূল পঁচে যায়। এ রোগ হলে মাটির ভিতরে গাছের মূল একটি দুটি করে পঁচতে পঁচতে গাছের সমস্ত মূল পঁচে যায়। গাছকে উপরের দিকে টান দিলে মূল ছাড়া শুধু কান্ড উঠে আসে। তবে এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে উঁচু জমিতে এ ফলের চাষ করা ভালো। উপোরোক্ত নির্দেশনা ফলো করুন।

কাণ্ড ও গোড়া পচা রোগ:ছত্রাক অথবা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এ রোগ হতে পারে। এ রোগ হলে গাছের কাণ্ডে প্রথমে হলুদ রং এবং পরে কালো রং ধারণ করে এবং পরবর্তীতে ঐ অংশে পঁচন শুরু হয় এবং পঁচার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ রোগ দমনের জন্য যে কোন ছত্রাকনাশক (বেভিস্টিন, রিডোমিল, থিওভিট ইত্যাদি) ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করে সহজেই দমন করা যায়।

পোকা মাকড়ঃড্রাগন ফলের জন্য ক্ষতিকর পোকা মাকড় খুব একটা চোখে পড়ে না, তবে মাঝে মাঝে এফিড ও মিলি বাগের আক্রমণ দেখা যায়। এফিডের বাচ্চা ও পূর্ণ বয়স্ক পোকা গাছের কচি শাখা ও পাতার রস চুষে খায়, ফলে আক্রান্ত গাছের কচি শাখা ও ডগার রং ফ্যাকাশে হয়ে যায় ও গাছ দূর্বল হয়ে পড়ে। এ পোকা ডগার উপর আঠালো রসের মতো মল ত্যাগ করে ফলে শুটিমোল্ড নামক কালো ছত্রাক রোগের সৃষ্টি হয়। এতে গাছের খাদ্য তৈরি ব্যাহত হয়। এতে ফুল ও ফল ধারণ কমে যায়। এ পোকা দমনে সুমিথিয়ন/ডেসিস/ম্যালাথিয়ন এসব কীটনাশক প্রতি ১০ লিটার পানিতে ২৫ মিলিলিটার বা ৫ কাপ ভালো ভাবে মিশিয়ে স্প্রে করে সহজেই এ রোগ দমন করা যায়।

ড্রাগন ফল সংগ্রহ ও ফলনঃড্রাগন ফলের কাটিং থেকে চারা রোপনের পর ১ থেকে ১.৫ বছর বয়সের মধ্যে ফল সংগ্রহ করা যায়। ফল যখন সম্পূর্ণ লাল রঙ ধারণ করে তখন সংগ্রহ করতে হবে। গাছে ফুল ফোঁটার মাত্র ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়। বছরে ৫-৬টি পর্যায়ে ফল সংগ্রহ করা যায়। প্রথমত জুন-অক্টোবর, দ্বিতীয় ডিসেম্বর-জানুয়ারি।

Labels:

10 Amazing benefits of eating eggs in breakfast

 

 10 Amazing benefits of eating eggs in breakfast

Rise and Shine with the Simple Egg If you’re on the hunt for a key player to amp up your morning menu, the egg is an unlikely hero. These small nutrition powerhouses not only sate your taste buds but also pack a punch healthwise. Pure goodness, encased in a shell and unassuming as it may be!

1. Unleashing Protein Potential 💪

Eggs 🥚 offer an impressive quantity of high-grade protein. Protein is our body’s repair kit 🔧 and growth stimulant💡. Opt for an egg-enriched breakfast 🍳, and you've got yourself a protein kickstart for the day ⏰, fueling your energy levels🔋

2. A Bounty of Nutrients

Eggs come crammed with a significant portion of essential nutrients with respect to their calorie profile. A trove of vitamins like B12, B6, and D, complemented by minerals such as iron and zinc, are nestled within an egg's yolks and whites. It's an easy way to add wholesome goodness to your breakfast plate.

3. Boosting 🚀 Brain Power 🧠💥: The Choline Content When it comes to brain health, eggs, loaded with choline will hit the spot. This nutrient isn’t just pivotal for brain health, but it also enhances memory and cognitive function. It's just the brain food you need to jumpstart your mornings.

4. An Ally in Weight Management

For those conscious of their weight, eggs are a trusted companion. Their high protein content extends the feeling of fullness, making those unhealthy midday snacks less enticing. With eggs as a core component of your well-rounded breakfast, you're laying a sound foundation for weight control.

5. Enhancing Eye Health

Did you know eggs can bolster eye health too? Sporting valuable antioxidants such as lutein and zeaxanthin, they’re here to back your eye health and fend off vision issues, including age-related macular degeneration.

6. Heart Health Hero

Despite old misconceptions, reasonable egg consumption doesn’t have adverse effects on heart health. Surprisingly, it aids in upping your HDL (the good) cholesterol levels. This, coupled with eggs’ nutritional arsenal, may assist in lessening the hazard of heart disease.

7. Versatility in Every Bite

The variety of ways in which eggs can be savored make them a breakfast superstar. Be it scrambled, poached, boiled, or sunny-side-up, there’s an egg for every palate. Sprinkle in some herbs or throw in veggies for a vibrant nutrient bonus.

8. Nutritious Without Breaking the Bank

What's delectable and easy on the pocket? It's the humble egg, of course! They provide not only an affordable way to infuse good quality protein and essential nutrients into your meal plan, but also are smooth on the budget.

9. Advocate for Metabolic Health

Consistent egg consumption could greatly improve your metabolic wellbeing. Eggs might aid in governing insulin sensitivity thereby reducing the risk of type 2 diabetes. A breakfast featuring eggs is more than just tasty—it promotes metabolic balance too.

10. The Pillar of Strong Bones and Teeth

Fish out that vitamin D within eggs and you’re looking at stronger bones and teeth. This nutrient is a major player in the absorption of calcium and hence, bone wellbeing. An egg at breakfast is just the ticket for supporting bones and teeth.

Note📝; Before jumping onto an egg-centered diet🥚🍽️, connect with a healthcare professional👩‍⚕️ or nutritionist👨‍🔬. Incorporating eggs into your breakfast could mean small changes with vast health benefits💪🥗, but it's always important to consider professional advice as you go on with your wellness journey💼🛤️. It's time to embrace the benefits of eggs!👏Crack them open, savor the goodness 😋 and toast🥂 to an energized morning!☀️.


Labels:

মাসিক হাইলাইটস

  মাসিক হাইলাইটস 


...................................................................

.ক্যানসারের অত্যাধুনিক চিকিৎসা শুরু করেছে ইংল্যান্ডে। .যুক্তরাজ্যের নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাবেক জ্বালানিমন্ত্রী গ্রান্ট শ্যাপস । ★ দেশের সবচেয়ে বড় উড়ালসড়ক ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশের দৈর্ঘ্য ৯২ কি.মি. ★কেন্দ্রিয় ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত প্রবাসী আয় এসেছে- ১ হাজার ৩০৯ কোটি ডলার । ★স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বাস্থ্য ও সমাজকল্যাণমন্ত্রী ছিলেন নূরজাহান মুরশিদ ★ ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ চিৎড়ি রপ্তানি করেছে ৩০ হাজার ৫৭১ মেট্রিক টন। ★ বাংলাদেশের ফৌজদারি বিচারব্যবস্থায় প্রধান অঙ্গ ৩টি (তদন্তকারী সংস্থা, প্রসিকিউশন ও বিচারক)।★ এনবিআর চলতি অর্থবছরে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে

★বিশ্ব চিঠি দিবস পালিত হয় ১ সেপ্টেম্বর তারিখে ★এখন পর্যন্ত বিশ্বে করোনা সংক্রমণে মানুষের মৃত্যু হয়েছে ৭০ লাখের বেশি। ©অমিক্রনের নতুন উপধরনের নাম ইজি ৫ ও এক্সবিবি ১.৫। © আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র (আইএসএস), বিশ্বের ৫টি (NASA, Roscosmos, JAXA, ESA & CSA)

পৃষ্ঠা :০১

...................................................................

★সম্প্রতি আফ্রিকান ইউনিয়ন কোন দেশের সদস্যপদ স্থগিত করেছে? =গ্যাবন ★পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চিরহরিৎ বন আমাজন রক্ষায় জোট গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোন আট দেশ? =ব্রাজিল, বলিভিয়া, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, গায়ানা, পেরু, সুরিনাম ও ভেনেজুয়েলা । ★আফ্রিকার দেশ গ্যাবনের প্রেসিডেন্ট আলী বোঙ্গো ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার মাধ্যমে ★ আমাজন বন রক্ষায় গঠিত জোটের নাম দেওয়া হয়েছে কী? আমাজন কো-অপারেশন ট্রিটি অর্গানাইজেশন (অ্যাকটো)


★বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে অপর্যাপ্ত শারীরিক কার্যকলাপ বা নিষ্ক্রিয়তার ফলে প্রতিবছর বিশ্বে মানুষ মারা যায় কতসংখ্যক?

=৩২ লাখ। ©সুস্থ-সবল থাকতে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে হাঁটা উচিত কত কদম? = ৫ হাজার। ★★জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখার নতুন কোন নিয়ম জারি করেছে সরকার? =নতুন নিয়মে পতাকা দণ্ডের ওপর থেকে ৪ ভাগের ১ ভাগ দৈর্ঘ্যের সমান নিচে ওড়াতে হবে। .সম্প্রতি আফ্রিকার কোন দেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে? =সিয়েরা লিওন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের পরে চাঁদের বুকে অবতরণকারী দেশগুলোর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে কোন দেশ? - ভারত (চতুর্থ)। ★ভারতের পার্লামেন্টে সংসদ সদস্যপদ ফিরে পেলেন কে? - কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি ও শীর্ষ নেতা রাহুল গান্ধী ।

★১৯৭৬ সালের পর চাঁদের মাটিতে পানির সন্ধানে আবারও মহাকাশযান পাঠিয়েছে কোন দেশ? - রাশিয়া (লুনা-২৫)। ★চাঁদে বসতি গড়ার সম্ভাব্যতা যাচাই লক্ষ্যে উপগ্রহটিতে পানির সন্ধান চালাচ্ছে কোন কোন দেশ? =>যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত ও রাশিয়া। - সম্প্রতি কোন মহাকাশযান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চাঁদে বিধ্বস্ত হয়েছে? -রাশিয়ান মহাকাশযান লুনা-২৫। • সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর নির্বাচন কমিশন স্মার্ট এনআইডি দিতে চায় কোন কোন দেশের পাড়ি দিল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর মহাকাশযান আদিত্য-এল ১।

পৃষ্ঠা :০২

...................................................................

Labels:

রকমেলন কীভাবে চাষ করবেন?

    1.  রকমেলন কীভাবে চাষ করবেন? 




★ Racomalon হল তরমুজ পরিবারের একটি ফল, সৌদি আরবে সাম্মাম( راكومالون) নামে পরিচিত। ফলের বাইরেরচামড়া পাথরের মতো, তাই এর নাম ক্যান্টালুপ।★হজমে সাহায্য করে। এই ফলটি চুল ও ত্বকের জন্যও ভালো। যাইহোক, ডায়াবেটিস এবং কিডনি রোগে আক্রান্তব্যক্তিদের ফল খাওয়ার আগে তাদের ডাক্তারের৷ সাথে পরামর্শ করা উচিত।তরমুজ চাষঃ বর্তমানে আমাদের দেশে অনেকেই লাভের আশায় এ ফল চাষ করছেন।
.........................................................................
★রকমেলন চাষ পদ্ধতি★রকমেলন নিউজিল্যান্ড চাষ
★রকমেলন চাষ পদ্ধতি
............................................................................
চাষের সময়: সাধারণত "হানি জুস”জাত  মাঠে দুইবার চাষ করা যায়। একবার শীত পেরিয়ে গেলে (রাতের সময় তাপমাত্রা 19°© ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে), অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে মার্চের মাঝামাঝি (ফাল্গুন), যখন তাপমাত্রা আবার কমে যায় (দিনের তাপমাত্রা 33 ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে), অর্থাৎ জুনের মাঝামাঝি থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি (আসাদ বদলা) ★বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি থেকে রক্ষা করার জন্য ব্যবহৃত পলি সুড়ঙ্গ বা পলি ঘর খুব ভালো ফসল ফলাতে পারে। তদুপরি, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, গ্রিনহাউসে চাষ প্রায় বছরব্যাপী করা যেতে পারে।
 জলবায়ু মিষ্টি টাইপ বাজারজাতকরণের জন্য পছন্দের জাত। এই জাতের বীজে প্রতি 10 গ্রামে প্রায় 350 থেকে 400 বীজ  থাকে।
জমি প্রস্তুত: জমি প্রথমে চাষ দিয়ে পরে বিঘা প্রতি ৫ ট্রলি (৫ টন) শুকনা গোবর ও প্রায় ২৫০ কেজি জিপসাম দিয়ে পুনরায় চাষ দিয়ে ৩ সপ্তাহ ফেলে রাখতে হবে।জমি তৈরির সময় সার প্রয়োগ সারের নাম গাছ প্রতি
গোবর সার ৪-৬ কেজি★জিপসাম ১০০গ্রাম★ইউরিয়া ৫ গ্রাম★টি এস পি ১৫ গ্রাম★পটাশ / এমওপি ২০ গ্রাম★জিংক (গ্রোজিন) ১ চা চামচ★বোরন ১ চা চামচ★ম্যাগনেসিয়াম সালফেট/ ম্যাগসার ৫০ গ্রাম★সালফার (থিওভিট) ১ চা চামচ©.রিজেন্ট (অটোক্রপ) ১ চা চামচ,©-রাগবি ১ চা চামচ
চারা তৈরিঃ 
প্যাকেট থেকে বীজ বের করে ১ ঘন্টা রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে। খেয়াল করতে হবে, পাখি বা মুরগি খেয়ে না ফেলে। এরপর এক ঘন্টা ছায়ায় রেখে ঠান্ডা করে নিতে হবে।বীজ দেয়ার পর ভালোভাবে পানি স্প্রে করে দুই-একদিন ট্রে ঢেকে রাখলে দ্রুত অঙ্কুরোদগম হবে। এরপর চারার ট্রে রোদে রাখতে হবে। সর্বদা স্প্রে করে ভিজিয়ে রাখতে হবে যাতে কখনো শুকিয়ে না যায়। দুই-আড়াই পাতা হলে জমিতে দিতে হবে। এর আগে জমি প্রস্তুত করে নিতে হবে।প্রথমে ক্ষেতের চারপাশে ১.৫ ফিট নালা থাকতে হবে। বেড হবে ৩.৫ ফিট চওড়া ও আধা থেকে ১ ফিট উচা। দুই বেডের মাঝে নালা থাকবে ২ ফিট চওড়া। অর্থাৎ সাড়ে চার ফিট পর পর জমিতে সুতা ধরে ছোট লাঙ্গল দিয়ে দাগ কেটে দাগে উভয় পাশে ১ ফিট করে মাটি উঠালে মাঝে হবে দুই ফিট নালা, আর বেড হবে সাড়ে তিন ফিট।এরপর বাকি ৫০ ভাগ সার বেডের উপর ছিটিয়ে দিতে হবে। ভার্মি কম্পোস্ট (
বিঘায় ২৫০ কেজি) বা আরও কিছু শুকনো গোবর (বিঘায় ১-১.৫ টন) দিতে পারলে খুব ভালো হয়। এরপর বেডে ফাইনাল মাটি দিয়ে মই করে সমান করে নিতে হবে।সর্বশেষ টিমসেন স্প্রে কওে ছত্রাকমুক্ত করতে হবে।
মালচিং শিট বেড তৈরির পর বিছাতে হবে।
রকমেলন করতে বিঘায় ২ টি মালচিং শিট প্রয়োজন যেগুলো ১.২ মিটার বা প্রায় ৪ ফিট চওড়া ও ৪০০ মিটার বা প্রায় ১৩০০ ফিট লম্বা। গার্ডেন ফ্রেশ বাংলাদেশ থেকে ভালো মানের মালচিং পেপার সরবরাহ করা হয়।১৬ সাইজের গুনা ৯-১০ ইঞ্চি করে কেটে দুই পাশ বাঁকিয়ে মালচিং পেপারের দুই সাইডে মাটির সাথে গেঁথে দিতে হবে। মাঝে মাঝে পেপারে অল্প মাটি তুলে দিতে হবে যাতে বাতাসে উড়ে না যায়। এরপর বাকি ৫০% সার বেডের উপর ছিটিয়ে দিতে হবে। । ভার্মি কম্পোস্ট (বিঘায় ২৫০ কেজি) বা আরও কিছু শুকনো গোবর (বিঘায় ১ টন) দিতে পারলে খুব ভালো হয়। এরপর বেডে ফাইনাল মাটি দিয়ে মই করে সমান করে নিতে হবে। সর্বশেষ টিমসেন স্প্রে কওে ছত্রাকমুক্ত করতে হবে। মালচিং শিট বেড তৈরির পর বিছাতে হবে। রকমেলন করতে বিঘায় ২ টি মালচিং শিট প্রয়োজন যেগুলো ১.২ মিটার বা প্রায় ৪ ফিট চওড়া ও ৪০০ মিটার বা প্রায় ১৩০০ ফিট লম্বা।  ১৬ সাইজের গুনা ৯-১০ ইঞ্চি করে কেটে দুই পাশ বাঁকিয়ে মালচিং পেপারের দুই সাইডে মাটির সাথে গেঁথে দিতে হবে। মাঝে মাঝে পেপারে অল্প মাটি তুলে দিতে হবে যাতে বাতাসে উড়ে না যায়। এরপর শাটারের ¯স্প্রিং ৪ ইঞ্চি ডায়াতে গোল করে ঝালাই করে রড লাগিয়ে কাটার তৈরি করে মালচিং পেপার ছিদ্র করতে হবে। এক মালচিং এর মাঝ বরাবর দুই সারিতে চারা লাগানোর জন্য ছিদ্র করতে হবে। চারা থেকে চারার দুরত্ব ২ ফিট। সারি থেকে সারির দুরত্ব ২ ফিট। চারা বপনঃ ট্রে থেকে চারা তুলে ছিদ্রে গর্ত করে বপন করতে হবে। এরপর ২ দিনের মাঝে আড়াআড়ি ক্রস করে প্রায় ৬ ফিট লম্বা কঞ্চি প্রতি গর্তে স্থাপন করতে হবে। ক্রস সেকশন গুনা দিয়ে বেঁধে গুনার দুই প্রান্তে বেডের দুই মাথায় মোটা বাঁশ 
 স্থাপন করে আটকে দিতে হবে। 
গাছের যত্নঃ চারা স্থাপনের পর ক্ষেতে পানি সেচ দিতে হবে। বেড বেশি উঁচা হলে পাত্র দিয়ে পানি গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। টেবিল অনুসারে বালাইনাশক ও সার স্প্রে করতে হবে।কাটিং রকমেলন চাষে খুব গুরুত্বপূর্ণ। গাছের নিচের দিকে কেবল একটি ডাল রেখে বাকি গুলো ফেলে দিতে হবে। গাছ ৭-৮ পাতা হলে আগা কেটে দিতে হবে। এরপর দুই শাখা বের হবে। সেখানে গাছের প্রথম পাতা (বীজ পাতা বাদে) থেকে হিসাব করে ৮ম-১২তম পাতার গোড়ায় আসা ফল পরাগায়ন করে নিতে হবে। এরপর ফল ১৫০-২০০ গ্রাম হলে একটি গাছে প্রতি ডালে একটি করে মোট ২টি ফল রাখতে হবে। এর বেশি ফল রাখা যাবে না।
পানি সেচ নিয়মিত দিতে হবে, 
গাছে পুরূষ ফুল ফোঁটা শুরু হলে শতক প্রতি ১ থেকে ২ টি করে সাড়ে চার ফিট উচ্চতায় ফেরোমোন ট্রাপ (ইসপাহানি কিউ লিওর) স্থাপন করতে হবে।
ফলের যত্নঃ ফল ধরে গেলে নন-অভেন (NWF) টিস্যু ব্যাগ দিয়ে ব্যাগিং করলে মাছি পোকা ও কাটুই পোকা থেকে ফল ভালো থাকে। এছাড়াও কাটুই পোকা থেকে বাঁচাতে পুরো ক্ষেতে ডেসিস স্প্রে করে দিতে হবে।চারা বপনের ৪০ দিনের পর আর সেচ দেয়া যাবে না। প্রয়োজন থাকলে আগেই সেচ দিয়ে নিতে হবে। ফল পাকা শুরু হলে ইথ্রেল স্প্রে করে ফল উত্তোলন করে সুন্দর করে বক্সে প্যাকিং করতে হবে। এক কার্টুনে ২-৩ লেয়ারের বেশি ফল দেয়া যাবে না। প্রতিটি ফল পেপারে মুড়িয়ে নিতে হবে। দেরি না করে দ্রুত বাজারে বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা নিতে হবে।

Labels: